ডোমারে শিলা বৃষ্টি ও ঝড়ে ঘড় বাড়ীসহ ফসলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ডোমারের ১০ টি ইউনিয়নের প্রায় ৩৫০ বসত ঘরের টিনের চাল শিলার আঘাতে ফুটো হয়ে গেছে। এ ছাড়া, ক্ষতিগ্রস্থ ইউনিয়ন গুলো হলো,বোড়াগাড়ি, কেতকিবাড়ী, গোমনাতী, ভোগডাবুড়ি, বামনিয়া ও পাঙ্গা ।
হঠাৎ ভারী শিলা বৃষ্টির কারনে জেলার উপজেলায় ভুট্রা, মরিচ, পেঁয়াচ, বোরো ক্ষেতসহ অন্যান্য ফসল ও বাড়ী ঘরের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। কৃষকের ফসল নষ্ট হওয়াতে মাথায় হাত । আর কয়েক দিন পরেই ফসল ঘরে উঠতো । সেই ফসলকে নিয়ে কৃষকের কত স্বপ্ন ছিল । হঠাৎ করে শিলা বৃষ্টি আর ঝড়ের আঘাতে সেই স্বপ্ন ভেঙে চুরমার হয়ে গেল । গ্রামের বয়স্ক লোকেরা বলাবলি করছে ,এ রকম শিলা বৃষ্টি আর ঝড় জীবনে আর কখনো নাকি তারা দেখেন নি । ঝড়ের তান্ডবে বাগানের গাছ পালা ভেঙে শেষ হয়ে গেছে ।
ধান গাছ মাটির সাথে মিশে গেছে । মরিচ,ভুট্টা,পাট,কচু েএবং অন্যান্য ফসল এর ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে । বিদ্যুতের লাইনের সংযোগ বন্ধ হয়ে গেছে । শিলার আঘাতে টিনের চাল ফুটো হয়ে গেছে । কলা গাছের পাতা গুলো ঝাঁঝড়া হয়ে গেছে । গাছের পাতা গুলোকে ফালি ফালি করে দিয়েছে । ফসলকে ঘিরেই কৃষক স্বপ্ন দেখে । সেই ফসলই যদি নষ্ট হয়ে যায়,তবে আর কৃষকের থাকে কি ? এমনিতেই এদেশে কৃষক তার ফসলের ন্যায্য মূল্য পায় না ,তার উপরে এত বাবদ হলে কৃষককে পথে গিয়ে দাঁড়াতে হবে । ক্ষতিগ্রস্থ কৃষকের পাশে যদি সরকার এসে না দাঁড়ায় তবে কৃষককে পথে বসতে হবে । সরকারের পাশাপাশি সমাজের বিত্তবানদের উচিত ক্ষতিগ্রস্থ অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানো । ডোমারের জনগন চিরকালই বঞ্চিত । আমাদের দেখার মত কেউ নেই । শুধু ভোটের সময় আমাদের কদর । ভোট শেষ তো কদর শেষ । কোন সরকারই আমাদের যথাযথ উন্নয়ন করে নি । তারা শুধু আমাদের ।আশ্বাসই দিয়ে যায় । এবারের দূর্যোগে ক্ষতি গ্রস্থ মানুষের পাশে কি নিয়ে আসছে তা শুধু দেখার অপেক্ষায় ।
ধান গাছ মাটির সাথে মিশে গেছে । মরিচ,ভুট্টা,পাট,কচু েএবং অন্যান্য ফসল এর ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে । বিদ্যুতের লাইনের সংযোগ বন্ধ হয়ে গেছে । শিলার আঘাতে টিনের চাল ফুটো হয়ে গেছে । কলা গাছের পাতা গুলো ঝাঁঝড়া হয়ে গেছে । গাছের পাতা গুলোকে ফালি ফালি করে দিয়েছে । ফসলকে ঘিরেই কৃষক স্বপ্ন দেখে । সেই ফসলই যদি নষ্ট হয়ে যায়,তবে আর কৃষকের থাকে কি ? এমনিতেই এদেশে কৃষক তার ফসলের ন্যায্য মূল্য পায় না ,তার উপরে এত বাবদ হলে কৃষককে পথে গিয়ে দাঁড়াতে হবে । ক্ষতিগ্রস্থ কৃষকের পাশে যদি সরকার এসে না দাঁড়ায় তবে কৃষককে পথে বসতে হবে । সরকারের পাশাপাশি সমাজের বিত্তবানদের উচিত ক্ষতিগ্রস্থ অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানো । ডোমারের জনগন চিরকালই বঞ্চিত । আমাদের দেখার মত কেউ নেই । শুধু ভোটের সময় আমাদের কদর । ভোট শেষ তো কদর শেষ । কোন সরকারই আমাদের যথাযথ উন্নয়ন করে নি । তারা শুধু আমাদের ।আশ্বাসই দিয়ে যায় । এবারের দূর্যোগে ক্ষতি গ্রস্থ মানুষের পাশে কি নিয়ে আসছে তা শুধু দেখার অপেক্ষায় ।